Friday, 30 October 2015

Delhi stole the away show at dying moment from Atk







Atk again lost the match. This time at their home ground at YBK on Thursday. Opponent was Roberto CarolsDelhi Dynamos. Football often surprises and this is the nature of this game and create excitements. But goal against atk in 90th minute kolkata fans were not expecting this surprise. Legendary Roberto Carlos played more than half an hour but kolkatans were heavy in heart by 3rd consecutive loss Atletico de Kolkata is in crisis with 7th position in current league table. I think absence of positive goal scorer is the key reason behind this crisis. Injuries of the marquee footballer, Helder Postiga and Izumi Arata are paying a lot behind this catastrophe. There is no one at the opponent penalty box to convert the crosses of Sameer Doutie. In a league of 8 teams like ISL if a vital player is unavailable for 5 to 6 matches then the team is surely going to suffer. Same is the situation here in Atk. Coach Antonio Habas is still trying hard to get replacement of Postiga. Lone striker, Ian Hume was coming down on midfield to build attack. As a result he couldn’t reach the attacking third to attend the crosses. Obviously opponent by claiming the numerical supremacy at their defensive third is ready to tame Atk. Midfielders are also countable when striker is nullified. In that case, when strikers are failure, the morale of the team will be totally lost. Losing at the home ground is another matter of scary. 

Atk couldn’t fetch the advantage of getting 10-men Delhi. Instead of scoring conceded. Being a positive striker and having fresh legs, Sushil Sing didn’t create pressure on Delhi defense. The enthusiastic performance of Arnab Mondal and Rino Anto went in vain after conceding by Dos Santos at the dying moment. Once again Santos proved his utility earning 3 points for Delhi. At the same time excellent performance of Florence Maluda created a big difference.
#ATK #atk #ATKvDEL #LetsFootball #HeroISL #StarSports

Thursday, 29 October 2015

Eastbengl in classic form to achieve Dream once again



Eastbengal once again created an epic moment  playing their 200th matche against foreign clubas they confronted Mohammedan Sporting (Dhaka) in the semifinal of Sheikh Kamal Gold Cup at MA Aziz Stadium, Wednesday in Chittagong. Red n Gold bridged are the only Indian club who touched this historic bench mark by playing 200th matche against foreign contingent.It is also noteworthy to mention that, by defeating Mohammedan Sporting (Dhaka) in the Semifinal by 3-0 Eastbengal earned their  84th win in international arena against foreign clubs.
This was East Bengal's fourth entry in the final of a tournament on foreign soil. Incidentally in the previous three occasions when East Bengal qualified to the final - WAI WAI Cup at Kathmandu (1993), LG Asean Club Cup (2003) and San Miguel Cup at Kathmandu (2004) they had finished as Champions.
Ranti Martins played exceptionally well to score a brace to put forward Eastbengal. He got back his excellent rhythm in the soil of Chittagong. Rafiq, the local talent contributed in the gigantic win of red n Gold to gain confidence. I must say the unstoppable form of Dibyendu Sarkar under the bar of Eastbengal needs special mention. In Semifinal also, this young custodian performed marvelously and attracted fans.
Being a former footballer of eastbengal, appeared in 67th matche wearing Red n Gold gloves,  I feel proud when they reached such a classic height and flew Tri-color so high in the overseas tournament. .In the final on 30th October,2015 Kingfisher East Bengal will clash with Abahani Club (Chittagong).
I  proudly  wish them a very best of luck for the final.


Wednesday, 28 October 2015

East Bengal's Moment Of Glory Against Foreign Contingents


Kingfisher East Bengal FC, has brought a number of glorious moments for Indian football fans to treasure and cherish. This magnificent trend of performing well against foreign clubs started way back in 1948, when the club defeated Chinese Olympic XI 2-0 in a friendly match, which also marks East Bengal’s first ever exposure to the international level. The Chinese Olympic XI was not an ordinary side; it was a pretty strong team consisting of the best available talents in China, who represented the country in 1948 London Olympics. 
 1. East Bengal 1-0 PAS Club, Iran – IFA Shield, 1970 It was a historic moment for Indian football. This Red-&-Gold victory is the first ever victory by an Indian club against a foreign side in a competitive match, since independence :
 2. East Bengal 3-1 Leventis United, Nigeria – IFA Shield, 1986 The then Nigerian Premier League and FA Cup Champions and 1985 African Cup Winners Cup runner-up, Leventis United, a club based in Ibadan City in the state of Oyo, was one of the strongest club sides in the African continent during those days.: 3. East Bengal 6-2 Al-Zawra’a SC, Iraq – Asian Cup Winners Cup, 1993-94 Asian Cup Winners Cup, currently known as AFC Club Cup, was a tournament in which all the domestic league champions from AFC affiliated countries used to participate. From India, East Bengal participated in this prestigious tournament for a record 10 times. In the 1993-94 edition of the tournament, East Bengal was grouped with Iraq National Leaguechampions Al-Zawra’a SC.: 4. East Bengal 1-0 Verdy Kawasaki, Japan – Asian Cup Winners Cup, 1997-98 In the 1997-98 Asian Cup Winners Cup, East Bengal hammered Tribhuvan Club, Nepal 8-0 in the home leg before thrashing them 3-0 at their own backyards to set up a second round clash against one of the strongest teams in Asia – Japan’s Verdy Kawasaki – currently re-branded as Tokyo Verdy. Verdy Kawasaki had won the inaugural edition of Japan’s J-League in 1993 and repeated the same feat in the following year. They also finished runner-up in 1995 edition of J-League : 5. East Bengal 3-1 BEC Tero Sasana FC, Thailand – LG ASEAN Cup Final, 2003 East Bengal clinched the 2002-03 edition of Indian National Football League, which earned them an opportunity to participate in 2003 ASEAN Club Championship, held in Jakarta, Indonesia. The top-12 clubs from South East Asia took part in this prestigious competition and they were clubbed into four groups. East Bengal qualified for the quarter final stage from Group D to face  the local favorites Parsita Tangerang of Indonesia. Riding on a goal each from Baichung Bhutia and Bijen Singh, East Bengal defeated Parsita 2-1 to set up a semi final clash against the 2002 Indonesian Premier Division League Champions, Petrokimia Putra

বিদেশী ক্লাবের বিরুদ্ধে ইস্টবেঙ্গলের সাফল্য

 ইস্টবেঙ্গল নামটার সঙ্গেই আছে অনেক ইতিহাস। একের পর এক জয়, অভিজ্ঞতা, সংগ্রাম সবকিছু নিয়েই উজ্জ্বল হয়ে আছে এই প্রতিষ্ঠান। ফুটবল আজ শুধুমাত্র আর খেলা নেই। সারা বিশ্বে ফুটবলকে মাধ্যম করে রয়েছে বাংলার আবেগ। ভারতীয় ফুটবলে ঞ্জির করেছে এই ক্লাব। শুধু তাই নয়, ভারতবর্ষের ক্লাব ফুটবলকে সাফাল্য দেওয়ায় পিছনেও অগ্রণী ভুমিকা এই ইস্টবেঙ্গলেরই।
১৯৭০। ইস্টবেঙ্গল ১-০। পাস ক্লাব। ইরান- আই এফ শিল্ড। ভারতীয় ফুটবলের এক অবিস্মরণীয় সময়।  লাল- হলুদের জয়। শুধু তাই নয়। বিদেশের মাটিতে বাংলার এই প্রথম জয়। ভারতীয় ফুটবলে উঠে এল সুরজিৎ সেনগুপ্ত, পিটার থাংগারাজ, শান্ত মিত্র, শ্যাম থাপা দের মত ফুটবলার।
১৯৮৬। ইস্টবেঙ্গল ৩-১। লাভেন্টিস ইউনাইটেড, নাইজেরিয়া আই এফ এ শিল্ড। লেভেন্টিস ইউনাইটেড এর সঙ্গে জোট বাঁধল ইস্টবেঙ্গল। আফ্রিকান মহাদেশের এই শক্তিশালী দলের সঙ্গে নিজেদের এক করে নিল ইস্টবেঙ্গল। ১৭ই ডিসেম্বর ১৯৮৬ তারিখটা ভারতীয় ফুটবলের ইতিহাসের পাতায় চিরস্মরণীয় হয়ে রইল।
১৯৯৩-৯৪। ইস্টবেঙ্গল ৬-২। আলজাউরাস এস সি, ইরাক-এসিয়ান কাপ। এক্ষেত্রে বলতেই হয় এই ম্যাচ খেলার জন্য বাংলা থেকে লাল-হলুদ ব্রিগেড ১০ বার খেলার সুযোগ পায়। যা বাংলাকে আজও গর্বিত করে।
১৯৯৭-৯৮। ইস্টবেঙ্গল ১-০। ভারডি কাওয়াসাকি জাপান- এশিয়ান কাপ। এই বছর ইস্টবেঙ্গলের মুকুটে যোগ হল আরও এক পালক। নেপালে ত্রিভুবন ক্লাবকে ৮-০ তে হারায় লাল-হলুদের ফুটবলাররা। সুযোগ পায় জাপানের ভারডি কাওয়াসাকি এর মত শক্তিশালী দলের সঙ্গে খেলার। যদিও সেখানে রানার্স আপ হয় ইস্টবেঙ্গল।
২০০৩। ইস্টবেঙ্গল ৩-১। বি ই সি থাইল্যান্ড এল জি আসিয়ান কাপ। ইন্দোনেশিয়া মানেই ইতিহাসের রচনা।  ২০০৩ এ ইন্দোনেশিয়ার মাঠেই লেখা হয়েছিল ইস্টবেঙ্গল এর ঐতিহাসিক সেই ঘটনা। ভারতের প্রথম ক্লাবদল যারা আসিয়ান কাপ জিতেছিল। এই জয় যা আর কোন ক্লাবের পক্ষে ছোঁয়া সম্ভব নয়। ১০ বছর পর আবার সেই স্মৃতি। সিমেন- পাডাং কে ১-১ ড্র করে তাদের ঘরের মাঠেই হারায়।  পেয়েছিল এ.এফ.সি . কাপের সেমিফাইনালে খেলার ছাড়পত্র।
ফুটবলে এসেছে নতুন চমক। আই এস এল এর দৌলতে ভারতীয় ফুটবল যখন আজ সারা দুনিয়ায় আলোচ্য বিষয়, তখন সেই দল গুলোতে দর্শকরা খুঁজে পাচ্ছে তাদের ফুটবলার দের। দেখতে পাচ্ছি কি অসাধারণ ভাবে বিদেশী ফুটবলার দের মাঝে নিজেদের প্রতিভা প্রমান করছে।  দিচ্ছে টক্কর।
আবার ই পি এল বুন্দেসলীগা, লা লীগার পর ফরথ মোস্ট পপুলার ফুটবল লীগ ফিফার একটা টুর্নামেন্ট খেলতে গিয়ে বাংলাদেশের মাটিতে ফুটবলকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পথ কে আরও মসৃণ করল।
ভাবতে ভাল লাগে আমি এই ক্লাবের সঙ্গে কিছুটা সময় থাকতে পেরেছি। ইস্টবেঙ্গলের একজন প্রাক্তন ফুটবলার হিসেবে প্রার্থনা করব তারা যেন এই টুর্নামেন্টের চ্যাম্পিয়ন হতে পারে। গড়তে পারে নতুন ইতিহাস। আসলে এই জয় তো তাদের একার নয়। এই জয় আবেগের, ভালবাসার, বিশ্বাসের।

Saturday, 24 October 2015

জোড়া গোলে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে চেন্নাই


চেন্নাই-২
পুনে-১
নাটকীয় উপাদানে ভরপুর ছিল চেন্নাই এর ঘরের মাঠ। সেখানেই তাদের জোড়া গোলে এগিয়ে গেল চেন্নাই।  খেলার প্রথম থেকেই ম্যাচে ছিল গোলের তাগিদ।  ৯০ মিনিটে ৩ টে গোল এসেছে তবে আরও কিছু গোল আসতেই পারত।
ম্যাচের শুরুতে বল চেন্নাইএর দখলে থাকলেও সময় এগোনোর সঙ্গে সঙ্গে পুনে সেই স্থান নেয়। তবে অসাধারণ টাইমিং, পাস, আর সঠিক টাচ-এ এগিয়ে যায় চেন্নাই।
 বলা হয়  ফুটবলের শেষ কথা গোল। তাই পুনে ভাল খেললেও জয় চেন্নাই এরই।  পুনের গতি, ছন্দ থাকলেও অভাব ছিল প্রত্যেকের সঙ্গে বোঝাপড়ার।  কুচের পা থেকে একটা গোল আসলেও বেশ কিছু সুযোগ নষ্টও হয়েছে।
হিরো অফ দি ম্যাচ মেন্ডোজা। আর তা হওয়ারই ছিল। ডান পা বাঁ পা করে বল টা যে ভাবে জালে জড়াল তা দেখার মত। তবে শুধু মেন্ডোজা নয় ধনচন্দ্র এর পাস থেকে মেন্ডি যে গোল করেছে তার জন্য প্রশংসা প্রাপ্য তারও।
আজকের অসাধারণ ম্যাচের পর লীগ তালিকা পাল্টে গেছে। চেন্নাই লীগ তালিকার দ্বিতীয় স্থানে আর পুনে আসল তৃতীয় স্থানে। তবে পরপর দুই ম্যাচে পয়েন্ট হারিয়ে কলকাতা এখন লীগ তালিকার পঞ্চমে। প্রথম চারে থাকতে হলে ম্যাচ জিততেই হবে কলকাতাকে। 




Friday, 23 October 2015

সুপার সাব ভেলেয


নর্থইস্ট-১
কলকাতা- ০
পেলের ৭৫ তম জন্মদিনে যে অসাধারণ ম্যাচ  গুয়াহাটি স্টেডিয়াম দেখল  তা সত্যি প্রশংসনীয়। প্রশংসা প্রাপ্য দুটি দলেরই। একের পর এক পাল্টা আক্রমণে জেরবার তারা। তবে তারই মধ্যে পরিবর্ত ফুটবলার হিসেবে এসে গোল করলেন নিকোলাস ভেলেয।
আজ দারুন খেলেছে কামারা। অসাধারণ কিছু পাস এসেছে তার পা থেকে।  ম্যাচের প্রথম অংশে অনেক গোলের সুযোগ আসলেও গোল আসেনি। গতি, ছন্দে মেতে  উঠেছিল কলকাতা আর নর্থইস্ট। প্রশংসা প্রাপ্য রেহেনাস এর। দুরন্ত কিছু অবশ্যম্ভাবী গোল হওয়া থেকে রক্ষা করেছে নিজের দলকে।
কলকাতাকে ডিফেন্সের চ্যাম্পিয়ন বলা হয়।  কিন্তু আজ বারবার আক্রমণের পরও গোলের হদিস পেল না তারা। তবে বলতে হয় আম্রিন্দার এর কথা। খুব দক্ষতার সঙ্গে নিজের দায়িত্ব পালন  করেছে। আজ যে ভাবে আম্রিন্দার খেলেছে তাতে তার দলকে আরও কিছু গোল খাওয়া থেকে বাঁচিয়েছে। নিজেকে উজার করে দিয়েছে। অসংখ্য পাস খেলেছে হাবাসের ছেলেরা। তবে বেশ কিছু ভাল সুযোগ নষ্ট করেছে তারা।  আর বলতেই হয় ভেলেয এর যে গোল এসেছে তা অর্ণব  মণ্ডলের দুর্বল ক্লিয়ারেন্সের জন্য। গ্যাভিলনের শট মিস।বোরার শট বাইরে। এইরকম অনেক সুযোগ হারিয়েছে কলকাতা।
হলুদ কার্ডও দেখেছে কয়েকজন। ন্যাটো, অর্ণব মণ্ডল, আন্তো। আজ ম্যাচ শেষের কিছু আগে পরিবর্ত হিসেবে নেমে গোলও করে হিরো অফ দি ম্যাচ নিকোলাস ভেলেয। বুদ্ধি দিয়ে খেলেছে আজ। আজকের ম্যাচের পর নর্থইস্ট ৮ থেকে উঠে এল ৬ এ। আর কলকাতা রইল ৪। তবে এ কথা বলতেই হয়, যে ভাবে খেলা এগোচ্ছে তাতে কারা প্রথম চার এ থাকবে তা বলা বেশ কঠিন।



Thursday, 22 October 2015

শীর্ষে গোয়া


 কেরালা-১ গোয়া- ২  বৃহস্পতিবার জওহরলাল নেহেরু স্টেডিয়ামে কেরালা gb ও গোয়ার মধ্যে ছিল লীগ তালিকায় স্থানের উন্নতির লড়াই। ৩ পয়েন্ট পেয়ে গোয়া তালিকার শীর্ষে। লিও মৌরা ও গ্রেগরী আরনোলিন-এর করা গোল থেকে গোয়া এগিয়ে যায়।   ম্যাচের শুরু থেকেই খেলার মধ্যে গতি ছিল। দুটি দলই নিজেদের প্রমান করার জন্য মরিয়া। প্রথম দিকে খেলা কেরলের হাতে থাকলেও সময় এগোনোর সঙ্গে সঙ্গে খেলায় দখল নিতে শুরু করে গোয়া। কেরালার দলে ছন্দ ও গতি দুইই ছিল, কিন্তু সেই গতি মাঝে মাঝে কোথায় হারিয়ে যায়। মহম্মদ রফি ও মান্দার রাও দেসাই কে বারবার জ্বলে উঠতে দেখা যাচ্ছিল।  তবে মাঝমাঠ নিয়ে কিছু সমস্যা রয়েই গেছে।  প্রত্যেকের সঙ্গে বোঝাপড়ারও অভাবও চোখে পড়ছিল বারবার।    গোয়ার ফুটবলারদের মধ্যে যে ছন্দ দেখা যাচ্ছিল তার অন্যতম একটা কারন আত্মবিশ্বাস। একের পর এক ম্যাচ যেটা দলকে আরও উজ্জীবিত করে। যার ফল কালকের ম্যাচ। হিরো অফ দি ম্যাচ লিও মৌরা। বলতেই হয় সঠিক সিদ্ধান্ত। অসাধারণ ট্যাকেল, পাস অবশেষে গোল।  নজর কেড়েছে লুসিয়ানো সাবরোসা, হোফরে।   কাল দুই দলের কাছে ৩ পয়েন্টই একমাত্র লক্ষ্য ছিল লীগ তালিকায় নিজেদের উপরে নিয়ে যাওয়ার জন্য।  তবে বলতেই হয় এত বিদেশী ফুটবলারদের মধ্যে ভারতীয়রা নিজেদের জায়গা ধরে রেখেছে।  নারায়ন দাসকে এই মরসুমে প্রথম খেলতে দেখা গেল। কালকের ম্যাচের পর গোয়া লীগ তালিকার প্রথমে আর কেরলা রইল ৬এ।



মুম্বই-এর দুরন্ত ক্যামবাক






মুম্বই-২
দিল্লি-০
দুরন্ত জয়। আই এস এল ২০১৫ এ চার ম্যাচে প্রথম বারের জন্য জয় পেল মুম্বাই। নিজের ঘরের মাঠে দিল্লিকে ২-০ এ হারিয়ে মুম্বাই ৮ থেকে উঠে এল ৭ । 
বুধবারের  এই ম্যাচ যেন ছিল কালকেরই প্রতিচ্ছবি। একের পর এক হলুদ কার্ড, ফুটবলারদের ঘিরে উত্তাপ ডি অয়াই পাতিল স্টেডিয়াম কে বেঁধে রেখেছিল টান টান উত্তেজনায়।
আজ খেলার মধ্যে ছিল গতি, ছন্দ, গোলের তাগিদ। প্রথম দিকে কিছুটা সময় নিয়ে খেললেও সময় যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের খোলস ছাড়তে শুরু করে দুই দলই। বিশেষত ১৩ মিনিটের মাথায় সনি নডের পাস থেকে সুনীল ছেত্রীর অসাধারণ গোলের পর থেকেই খেলার রং পাল্টাতে শুরু করে।
প্রশংসা করতে হয় মুম্বাই ও দিল্লীর গোলকিপার সুব্রত পাল ও ডগলাস এর। তারা যে ভাবে অসাধারণ  দায়িত্ব পালন করেছেন তা দু দলের কাছেই ইতিবাচক।
এই  দিন  হিরো অফ দি ম্যাচ এর দৌড়ে নাম বলা যায় অনেকরই। তবে দুটি গোল নিয়ে এই সম্মান আসে সুনীল  ছেত্রীর নামের পাশে। তা হওয়ারই ছিল। প্রথম গোলের ক্ষেত্রে যে ভাবে রিফ্লেকশণ ছিল, অসমান বাউন্স ছিল, সেখানে ইনস্টেপ ব্যবহার করে যে দক্ষতা দেখিয়েছেন তা বলতেই হয়। সুনীল ছেত্রীর সঙ্গে নাম আসবে সনি নডের । তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন দল বলতে কি বোঝায়। সুনীলের প্রথম গোল যেমন সনির পাস থেকে আসা বল এ।  তেমনই ৭৪ মিনিটের মাথায় সুনীলের দ্বিতীয় গোল ও সনির সহায়তায়। সনি ণোড়ডে যখন বল নিয়ে এগিয়ে ছিলেন, তখন একবার মাথা তুলে দেখে নেন পজিশন। বুঝতে পারেন সেখান তার গোল পাওয়া সম্ভব নয়, তখনই পাস করেন সুনীল কে।
দুটো দল না ভেবে যদি ভাল ফুটবলের কথা ভাবা হয়, তবে সেই ভাল ফুটবল খেলেছে আজ অনেকেই। রবীন সিং, দারুণ হেড ওয়ার্ক ছিল তার। সুভাষ সিং ও ভাল খেলেছে। শৌভিক চক্রবর্তী নাম আলাদা করে বলতেই হয়। অসাধারণ ট্যাকেল এসেছে তার পা থেকে।
তবে কালকের মত আজও হলুদ কার্ড হয়েছে অনেক। বূশটোশ, আগুলেড়া, সুনীল ছেত্রী, চীকাও, চরস, শৌভিক, সুভাষ সিং, ওডেয়া, মুলদের।
এই ম্যাচের পর ৭ ঊঠে এল মুম্বাই। দিল্লী রইল দ্বিতীয় স্থানেই। তবে মুম্বাই এই প্রথম জয় তাদের আই এস এল এ আবার ফিরিয়ে আনল। এই জয় নিশ্চয় তাদের আত্মবিশ্বাস জোগান দেবে। 




Monday, 19 October 2015

শেষ মুহূর্তের গোলে শেষ হাসি দিল্লির

 শেষ মুহূর্তের গোলে শেষ হাসি দিল্লির
কেরালাকে তাদের ঘরের মাঠে হারিয়ে দ্বিতীয় স্থানে দিল্লি। রবিবার জহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামের প্রায় ৬২ হাজার দর্শকের সামনে গাডজের গোলে ৩ পয়েন্ট তুলে নিল রবাতো কার্লোসের ছেলেরা।
এদিন প্রথম থেকেই দিল্লি আক্রমণাত্মক। তবে বার বার আক্রমণ করলেও গোল আসছিল না কিছুতেই। খেলার একদম অন্তিম লগ্নে ৮৫ মিনিটে গাডজের গোল সুপার সাব-এর তকমা দিল গাডজেকে। এদিনের হিরো অফ দ্য ম্যাচ- সন্দেশ জিংঘন, কেরালার রক্ষনে ভাল লড়াই করলেও শেষ পর্যন্ত দুর্গ অক্ষত রাখতে পারেননি। হলুদ ব্রিগেডের মাঝমাঠ থেকে আক্রমণের দায়িত্বে বিনিথ অনবদ্য হলেও গোলের দিশা পেতে ব্যর্থ।
দিল্লির স্যান্টোস এদিন ছিলেন দুরন্ত। সুযোগ পেলেই শট মেরেছেন প্রতিপক্ষের গোল লক্ষ্য করে। মালুদার কথা না বললেই নয়। এদিন ম্যাছের সেরা হতে পারতেন তিনি। মালুদা আজ গোল না পেলেও বার বার গোলের সুযোগ এসেছে তার পা থেকেই। এমনকি এদিনের একমাত্র গোলও তার ক্রস থেকেই এসেছে।
  তবে এদিন ম্যাচে নামার আগে থেকে আত্মবিশ্বাস হারিয়েছিলেন কেরালার কোচ পিটার টেলর। ঘরের মাঠে সমর্থকদের সামনে নামার চাপ ছিল তার মাথায়। এদিনের প্রথম একাদশে ৭ জন ফুটবলারের পরিবর্তন তা প্রমান করে। এছাড়া দ্বিতীয়ার্ধের ৫ মিনিটে কেরালার কোচ তার ৩ পরিবর্ত ফুটবলারদের মাঠে নামিয়ে দেন। এর ফলে বাকি ৪০মিনিটে আপৎকালীন পরিস্থিতিতে ফুটবলার পরিবর্তনের শেষ সুযোগ হাতে না রেখে সব শক্তি কাজে লাগিয়ে ফেলেন পিটার টেলর। এর থেকেই বোঝা যায় কতটা চাপে ছিলেন তিনি। কার্ড সমস্যায় এদিন মেহতাব ছিলেন মাঠের বাইরে। সেই কারনেও ভুগতে হয়েছে কেরালাকে।



Sunday, 18 October 2015

Pune’s pressing football stopped ATK’s unbeaten run




Unbeaten Atk’s run came to halt by the pressing football of FC Pune City at Balewadi complex in Pune on Saturday. A quick goal by Jackichand drew the conclusion 1-0 in favor of Pune. Atk coach, Habas’ defensive strategy fell flat on face while confronting confront English style pressing football of David Platt.
Defensive strategy of Atk coach, Antonio Habas, which usually leaves the opponent was thrashed by the Pressing football of Pune. As Kolkata focuses on playing short passes to secure score from counter attack. However tonight the scenario was completely changed when Pune from the time of kick off showed their English style of pressing football. Tuncay, Jacki and Ruiz relentlessly chased through the defensive third of Atk to pick up the early goal. Stats of the match gives a clear picture to show how the match went in opposition of Atk. It goes like this when Pune had 14 shots aiming on target where Atk failed to get more than 2 shots. Vital role played by Zokora at the central midfield. He along with Rodrigues and Lyngdoh Zokora made a good cohesion. Jhonson was hardnut to crack in defense, as he received a great support from experienced Gourmangi. Ravanan and Shorey moved quite fast through wings.
Eventually David Platt received the fruit of the rotation theory tonight. Pune's reserve bench was proved stronger and fitter then Kolkata. Pune coach showcased how to challenge against counter attack based football of Habas.
Conclusively, Habas should sfit to his plan-B to bring back AtK in action.




 অবশেষে হারল হাবাসের দল। পুণের কাছে তাদের ঘরের মাঠে ০-১ গোলে হার স্বীকার করতে হল অর্ণবদের। জ্যাকিচন্দের একমাত্র গোলে জয় হাসিল করে এফসি পুণে সিটি।
এই হারের ফলে অপরাজিত দলের তকমা খসে পড়ল এটিকে-র। একইসঙ্গে লম্বা লীগের দৌড়ে কিছুটা পিছিয়ে পড়ল কলকাতা। অন্যদিকে পুণে প্রতিআক্রমণে নির্ভর করে আর রিজার্ভ বেঞ্চের শক্তি ও স্ফূর্তি কাজে লাগিয়ে বাজিমাত করলেন পুণের কোচ ডেভিড প্ল্যাট। এমনিতে এটিকে কোচ হাবাসের দুর্ভেদ্য রক্ষণের সুখ্যাতি চারিদিকে। ছোট ছোট পাসের ফুটবলের সঙ্গে প্রতিআক্রমনে ভর করে প্রতিপক্ষকে কাবু করে এটিকে। তবে এদিন ঘরের মাঠে পুণের ইংলিশ স্টাইলের প্রেসিং ফুটবল বারে বারে সমস্যায় ফেলে এটিকে-কে। কলকাতার রক্ষণে প্রতিটি বলে অনবরত তাড়া করতে থাকেন পুণের টুনচে, জ্যাকি, রুইজরা। তারই ফল স্বরূপ আসে পুণের গোল। আর পরিসংখ্যান দেখলে আরও স্পষ্ট হয়ে যায় পুণের কাছে কলকাতার বশ্যতা স্বীকারের বিষয়টা। পুণে যেখানে ১৪টি শট নিয়েছে গোলে, কলকাতা করেছে ২টি শট। পুণের মাঝমাঠে জোকোরা অনবদ্য,  আজও তাঁর কাঁধে ছিল গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। রক্ষণে জনসন ছিলেন দুরন্ত ফর্মে। তার পাশে তাল মিলিয়ে পুণে রক্ষন সামলেছেন গৌরমাঙ্গি।
তবে এই হার দেখিয়ে দিল প্ল্যান-বি তৈরি রাখতে হবে হাবাসকে।